পড়া মনে রাখার দুর্দান্ত কৌশল

বিজ্ঞাপনযুক্ত
১ হাজাৰ+
ডাউনল’ড
সমলৰ মূল্যাংকন
সকলো
স্ক্ৰীনশ্বটৰ প্রতিচ্ছবি
স্ক্ৰীনশ্বটৰ প্রতিচ্ছবি
স্ক্ৰীনশ্বটৰ প্রতিচ্ছবি
স্ক্ৰীনশ্বটৰ প্রতিচ্ছবি
স্ক্ৰীনশ্বটৰ প্রতিচ্ছবি
স্ক্ৰীনশ্বটৰ প্রতিচ্ছবি
স্ক্ৰীনশ্বটৰ প্রতিচ্ছবি
স্ক্ৰীনশ্বটৰ প্রতিচ্ছবি

এই এপ্‌টোৰ বিষয়ে

পড়া মুখস্ত না করে মনে রাখার উপায় জানা থাকলে জীবনের সকল ক্ষেত্রে সাফল্য নিশ্চিত। জীবনের সাফল্য অনেকাংশেই নির্ভর করে প্রাতিষ্ঠিনিক শিক্ষার ভাল ফলাফলের উপর।

কিভাবে ভাল ফলাফল করেছন পড়া মুখস্ত করে না পড়া মনে রাখার কৌশল অবলম্বন সেটা কারও চিন্তার বিষয় নয়। হ্যা প্রাইমারী লেভেলে হয়তো পড়া মুখস্ত করে ভাল রেজাল্ট করা সম্ভব কিন্তু উচ্চ-শিক্ষার ক্ষেত্রে তা একেবারেই অকল্পনীয়।

বড় পর্যায়ে পড়ার ব্যাপ্তি থাকে অনেক বেশি, গাদা গাদা বই, গবেষনা পত্র পড়ে মুখস্থ করা প্রায় অসম্ভব। তাই উচ্চ পর্যায়ে পড়া মনে রাখার কৌশল অবলম্বন করলে ভাল ফলাফলের সাথে পড়াটা জ্ঞানে রুপান্তর হয়ে যায়।

পড়াশুনা/পড়ালেখা অত্যন্ত মজার একটি কাজ আবার অনেকের কাছেই খুবই বিরক্তিকর। এটা নির্ভর করে ব্যাক্তি সত্বর উপর, তবে পড়াশুনা/ পড়ালেখা করার প্রকৃত মজা কেউ যদি একবার পেয়ে যায় তাহলে টেবিল থেকে তাকে টেনে তুলবে কার সাধ্য।

একটানা পড়া মুখস্থ করতে থাকলে সবার ভেতরেই একটি বিরক্তি আসতে পারে। কিন্তু যদি বুঝে বুঝে মনে রাখার কৌশল অবলম্বন করে পড়ে তাহলে অবশ্যই তিনি পড়াশুনার প্রকৃতি রস আহরণ করতে পারবে।

চিকিৎসা বিজ্ঞানীদের মতে, মানুষ কোন কিছুর প্রতি আকর্ষণ অনুভব করলে তা সহজেই মস্তিষ্কে মেমরি বা স্মৃতিতে রূপান্তরিত হয়ে যায় এবং তা স্মৃতিতে দীর্ঘস্থায়ী হয়। পড়ালেখা করার প্রতি আকর্ষন বাড়ানোর অন্যতম একটি উপায় পড়ার রুটিন বৈচিত্রময় করা।

গদবাধা নিয়মে পড়তে থাকলে একসময় এঘেয়েমি চলে আসতে পারে। মানুষের শরীরে যত বেশি এনার্জি থাকে মস্তিস্ক তত বেশি ভাল কাজ করতে থাকে, তাই সকালের দিকেই সবথেকে কঠিন বা জটিল বিষয়গুলো পড়া উচিৎ, তাহলে তা খুব দ্রুত আয়ত্বে আসবে।

আবার পড়াশুনা করার সময় কালারিং সইনপেন বা হাইলাইট মার্কার ব্যাবহার করলে পড়ায় মনোযোগ বাড়াতে সাহায্য করে। আবার জ্যামেতিক কোন বিষয় হলে লিখে লিখে বা ছবি এঁকে পড়ার অভ্যাস এক কাথায় পরীক্ষায় ভাল করার চাবিকাঠি, লিখে লিখে পড়লে যেমন লেখার অভ্যাসটা হয় আবার পড়াও পয়ে যায়।

আর লেখার কারনে বিষয়টি খুব ভাল করে মনে বা স্মৃতিতে গেথে যায়। পড়া মনে রাখার উপায় জানা যেমন গুরুত্বপূর্ন ঠিক তেমনি স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি করার উপায় জানাটাও গুরুত্বপূর্ন। পড়ার সাময় কনসেপ্ট ট্রি ব্যাবহার করে পড়লে স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি পায় সাথে সাথে পড়াও খব ভাল মনে থাকে। মানুষের ব্রেইন আগোছালো জিনিস মনে রাখতে পারে না।

তাই কোন কিছু ছক বা টেবিল আকারে সাজিয়ে নিলে কিংবা কবিতার ছন্দ বানিয়ে পড়লে তা সহজেই মনে রাখা যায়। পড়া মনে রাখার এই কৌশল কে নিমনিক বলা হয়। এ রকম অনেক পড়া মনে রাখার কৌশল আছে যা অবলম্বন করে একই সাথে পড়া মনে করা এবং স্মৃতিশক্তি বাড়ানো সম্ভব।

মনে রাখার টিপস্----

১) নিজের উপর বিশ্বাস রাখুন । সহজ কথায়, "আমি পারব, আমাকে পারতেই হবে" ।
২) এখনই কাজ শুরু করুন, এখনই ।
৩) ঘুমের সময় নির্ধারণ করতে হবে । এবং তা করতে হবে আপনার "বায়োলজিক্যাল ক্লক" অনুযায়ী । নিয়মিত ও যথেস্ট ।
৪) সকাল হচ্ছে উত্তম সময় পড়ালেখা মনে রাখার । আরও অধিক উত্তম সময় হচ্ছে, সূর্যোদয়ের এক ঘন্টা পূর্বে ।
৫) প্রথমে শব্দ করে পড়তে হবে । এরপর ইচ্ছে হ'লে শব্দহীন ভাবে পড়তে পারেন ।
৬) প্রথমে সম্পূর্ণ বিষয়টি একবার/দু'বার মনযোগ সহকারে পড়ে তারপর দু'তিন লাইন করে মুখস্ত করুন।
৭) একটানা অনেকক্ষণ পড়তে হ'লে মাঝখানে বিরতি দেয়া উত্তম । এক কিংবা দু'ঘন্টা পর পর অন্ততঃ পাঁচ মিনিট বিরতি দিতে হবে । এ সময় একটা গান শুনতে পারেন কিংবা সটান শুয়ে পড়তে পারেন ।
আর যদি আপনি ধর্মে বিশ্বাসী হন তাহলে আপনার ধর্ম নিয়ে ভাবুন এবং মুসলমান হলে আল্লাহর "জিকির" করুন ।
৮) পছন্দের তালিকায় মিস্টি জাতীয় খাবার রাখুন । চিনির শরবত, সাথে লেবু । কিংবা শুধু লেবুর শরবত । গ্লুকোজ পানিও পান করতে পরেন । সাবধান ! ডায়াবেটিক থাকলে অবশ্যই এসব পরিহার করুন । "স্যালাইন" কখনোই খাবেন না । খাবার তালিকায় সবুজ শাকসব্জি, ফলফলাদি রাখুন । স্বাভাবিক পুস্টিকর খাবার খেতে চেস্টা করুন । ধূমপান পরিহার করুন ।
৯) অল্প হলেও প্রতিদিন কিছু না কিছু পড়ুন ।
১০) কম হলেও প্রতিদিন অন্ততঃ ৩০ মিনিট হালকা শরীরচর্চা করুন ।
১১) প্রতিদিন অন্ততঃ ৫/৭ মিনিট মন খুলে হাসুন ।
১২) অযথা কথা পরিহার করুন ।
১৩) অতিরিক্ত রাত করে ঘুমোতে যাবেন না ।
১৪) পড়াতে মন না বসলেও প্রথম প্রথম অনিচ্ছা সত্ত্বেও পড়তে বসুন ।

এই পড়া মনে রাখার দুর্দান্ত কৌশল Application টি আপনাদের কেমন লাগলো ভালো/মন্দ অবশ্যই জানাবেন। ধন্যবাদ!
আপডে’ট কৰা তাৰিখ
০৫-০৪-২০২৩

ডেটা সুৰক্ষা

বিকাশকৰ্তাসকলে আপোনাৰ ডেটা কেনেকৈ সংগ্ৰহ আৰু শ্বেয়াৰ কৰে সেয়া বুজি পোৱাৰ জৰিয়তে সুৰক্ষা আৰম্ভ হয়। ডেটাৰ গোপনীয়তা আৰু সুৰক্ষা প্ৰণালী আপোনাৰ ব্যৱহাৰ, অঞ্চল আৰু বয়সৰ ওপৰত ভিত্তি কৰি ভিন্ন হ’ব পাৰে। বিকাশকৰ্তাগৰাকীয়ে এই তথ্যখিনি প্ৰদান কৰিছে আৰু সময়ৰ লগে লগে এয়া আপডে’ট কৰিব পাৰে।
তৃতীয় পক্ষৰ সৈতে কোনো ডেটা শ্বেয়াৰ কৰা নাই
বিকাশকৰ্তাই ডেটা শ্বেয়াৰ কৰাৰ বিষয়ে কেনেকৈ ঘোষণা কৰে সেই বিষয়ে অধিক জানক
কোনো ডেটা সংগ্ৰহ কৰা হোৱা নাই
বিকাশকৰ্তাই ডেটা সংগ্ৰহ কৰাৰ বিষয়ে কেনেকৈ ঘোষণা কৰে সেই বিষয়ে অধিক জানক
ডেটা ট্ৰেনজিটত এনক্ৰিপ্ট কৰা হয়

নতুন কি আছে

পড়া মনে রাখার দুর্দান্ত কৌশল