------------কবিতা----------
কবিতা, কাব্য বা পদ্য হচ্ছে শব্দের ছন্দোময় বিন্যাস যা একজন কবির আবেগোত্থিত অনুভূতি, উপলব্ধি ও চিন্তাকে সংক্ষেপে এবং উপমা-উৎপ্রেক্ষা-চিত্রকল্পের সাহায্যে উদ্ভাসিত করে এবং শব্দের ছন্দায়িত ব্যবহারে সুমধুর শ্রুতিযোগ্যতা যুক্ত করে.
কাঠামোর বিচারে কবিতা নানা রকম। যুগে যুগে কবিরা কবিতার বৈশিষ্ট্য ও কাঠামোতে পরিবর্তন এনেছেন. কবিতা শিল্পের মহত্তম শাখা পরিগণিত।
--------------------চতুর্দশপদী--------------
চতুর্দশপদী (Sonnet) হল এক ধরনের কবিতা ইাইধধধধধধধধধউ এর বৈশিষ্ট হল যে এরূপ কবিতাগুলো 14 টি চরণে সংগঠিত এবং প্রতিটি চরণে মোট 14 টি অক্ষর থাকবে.
ইংরেজি চতুর্দশপদী প্রথম পরিচিতি পেয়েছিল 16 তম শতাব্দিতে "টমাস ওয়াট" এর প্রয়োগের মাধ্যমে. কিন্তু এর প্রচলন প্রবল হয়ে উঠে স্যার ফিলিপ সিডিনি এর Astrophel и Стела (1591) প্রকাশিত হওয়ার পর থেকে.
তার পরের দুই শতক উইলিয়াম শেকসপিয়র, এডমন্ড স্পেন্সার, মাইকেল ড্রায়টন ইত্যাদি ব্যক্তিত্বরা চতুর্দশপদী কবিতাকে নতুন নতুন ধাপে এগিয়ে নিয়ে গিয়েছে. এরূপ কবিতার মূল বিষয়বস্তু ছিল ছিল ছিল ছিল ছিল ছিল ছিল ছিল মূল বিষয়বস্তু ছিল ছিল ছিল ছিল ছিল ছিল ছিল ছিল ছিল নারী
----------হাইকু---------
হাইকু (একবচনে "হাইকি") একধরনের সংচনে "হাইকি") তিনটি পংক্তিতে যথাক্রমে 5, 7 এবং 5 জাপানি শ্বাসাঘাত মোরাস মিলে মোট 17 মোরাসের সংক্ষিপ্ত পরিসরে একটি মুহূর্তে ঘটিত মনের ভাব প্রকাশ করা হয়.
জাপানি হাইকু একটি লাইনে লিখিত হয়। সেই বাক্যটিতে ১৭টি মোরাস থাকে। সাধারণত একটি ছবি বর্ণনা করার জিটি ছবি বর্ণনা করার জিखিিखজনखজনট०হদদহদ মোরাস ও মাত্রা একই ব্যাপার নয়। ইউরোপীয়গণ 17 মোরাসকে 17 দল মনে করে হাইকু লেখার সূত্রপাত করে.
তাদের দেখাদেখি বাংলা ভাষায় 17 মাত্রার হাইকু লেখার প্রচলন হয়. মোরাস, দল ও মাত্রা এক-একটি ভাষার নাত্রা এক-একটি ভাষার নিরনিজঅািজঅ সেই অনুযায়ী ১২ মোরাসে ১৭ সিলেবল হযল
ইউরোপে ইমেজিস্ট আন্দোলনের পর 17 সিলেবলের পরিবর্তে আরো বেশি সিলেবলের হাইকু লেখা শুরু হয়েছে. জ্যাক কেরুয়াক প্রমুখ মার্কিন কবিগণ স্বীকার করেছেন যে মার্কিন উচ্চারণ জাপানি উচ্চারণ হইতে সম্পূর্ণ পৃথক. তাঁরা 17 দল ও তিন বাক্যবন্ধন অস্বীকার করে হাইকু লিখেছেন.
--------মহাকাব্য--------
মহাকাব্য হচ্ছে দীর্ঘ ও বিস্তৃত কবিবকবিব সাধারণত দেশ কিংবা সংস্কৃতির বীরত্ব গাঁথা এবং ঘটনাক্রমের বিস্তৃত বিবরণ এতে পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে তুলে ধরা হয়. সুপ্রাচীনকালে মুখে মুখে প্রচলিত কবিতাসমগ্রও মহাকাব্যের মর্যাদা পেয়েছে.
মহাকাব্য নিয়ে আলবার্ট লর্ড এবং মিলম্যান প্যারি গবেষণা করেছেন. তাঁরা উভয়েই যুক্তিপ্রদর্শন সহকারে ঐকমত্য পৌঁছেছেন যে, আধুনিককালের মহাকাব্যগুলো প্রকৃত অর্থে প্রাচীনকালের মৌখিকভাবে প্রচলিত ও প্রচারিত কবিতাসমগ্রেরই শ্রেণিবিভাগ মাত্র.
এই কাজী নজরুল ইসলাম কবিতা заявка টি আপনাদের কেমন লাগলো ভালো / মন্দ অবশ্যই জানাবেন. ধন্যবাদ!
Актуализирано на
29.03.2023 г.