জাফর ইকবাল সমগ্র

Arefin Khaled

Жарнамалар бар

Колдонмо тууралуу

জাফর ইকবাল স্যারের সংক্ষিপ্ত জীবনী
----------------------------------------

* ব্যক্তিগত জীবন:
জাফর ইকবালের জন্ম, ১৯৫২ সালের ২৩ ডিসেম্বর তারিখে সিলেটে। তার পিতা মুক্তিযোদ্ধা শহীদ রহমান আহমদ এবং মা আয়েশা আখতার খাতুন। বাবা ফয়জুর রহমান আহমদের চাকরির সুবাদে তার ছোটবেলা কেটেছে বাংলাদেশের বিভিন্ন জায়গায়। মুহম্মদ জাফর ইকবালের নাম আগে ছিল বাবুল। পিতা লেখালেখির চর্চা এবং পরিবারের এই সাহিত্যমনস্ক আবহাওয়ায় জাফর ইকবাল খুব অল্প বয়স থেকেই লিখতে শুরু করেন। এটিকেই তিনি তার সহজ ন ক সম্পন্ন করে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে মনোবিজ্ঞানে পিএইচডি করছেন। ইয়েশিম ইকবাল তার কিশোর উপন্যাস আমার বন্ধু রাশেদ ইংরেজিতে রূপান্তর করেছেন Рашед, досум নামে ।বাংলাদেশের অত্যন্ত জনপ্রিয় ঔপন্যাসিক হুমায়ূন আহমেদ তার বড় ভাই এবং রম্য ম্যাগাজিন উন্মাদের সম্পাদক ও কার্টুনিস্ট সাহিত্যিক আহসান হাবীব তার ছোট ভাই।

* শিক্ষাজীবন:
জাফর ইকবাল ১৯৬৮ বগুড়া জিলা স্কুল থেকে এসএসসি এবং ১৯৭০ সালে ঢাকা কলেজ থেকে এইচএসসি পাশ করেন। তিনি ১৯৭২ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভাগে ভর্তি হন। ১৯৭৬ সালে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন পড়তে যান। তাঁর বিষয় ছিল - 'Суутек атомундагы паритеттин бузулушу'. সেখানে পিএইচডি করার পর বিখ্যাত ক্যালটেক তার ডক্টরেট-উত্তর গবেষণা সম্পন্ন করেন।

* কর্মজীবন:
ড. জাফর ইকবাল ঢাকা থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করেন যথাক্রমে ১৯৭৫ ও ১৯৭৬ সালে। ১৯৭৫ সালে অনার্স-এ দুই নম্বরের প্রথম শ্রেণীতে ২ য় স্থান অধিকার করেন। তিনি ১৯৮২ তে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচ.ডি সম্পন্ন করে ১৯৮২ থেকে ১৯৮৮ পর্যন্ত ক্যালিফোর্নিয়া ইনিস্টিটিউট অফ অফ টেকনোলজিতে সাফল্যের সাথে ডক্টরেটোত্তর গবেষণা সম্পন্ন করেন। ১৯৮৮ তে তিনি বেল কমিউনিকেশনস রিসার্চ (বেলকোর) এ গবেষক যোগদান করেন এবং ১৯৯৪ পর্যন্ত সেখানেই কাজ করেন। ওই বছরেই তিনি ফিরে আসেন আসেন সিলেটের শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে কম্পিউটার বিজ্ঞান বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগের বিভাগীয় প্রধান প্রধান হিসেবে যোগদান করেন। তিনি একাধিকবার বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট মনোনীত হন এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের নীতি নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন। তিনি এক সময় শিক্ষকদের সংগঠন শিক্ষক সমিতির সভাপতির দায়িত্বও পালন করেন।বর্তমানে শাহজালাল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে কম্পিউটার বিজ্ঞান বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগের অধ্যাপক এবং তড়িৎ তড়িৎ ও ইলেকট্রনিক্স প্রকৌশল বিভাগের বিভাগীয় হিসেবে হিসেবে কর্মরত

* সাহিত্য:
জাফর ইকবাল বিশ্ববিদ্যালয় জীবন থেকেই লেখালেখি করেন। তার প্রথম সায়েন্স-ফিকশন গল্প ভালোবাসা সাপ্তাহিক বিচিত্রায় প্রকাশিত হয়েছিল। গল্পটি পড়ে একজন পাঠক করেন সেটি বিদেশি গল্প থেকে চুরি করা। এর উত্তর হিসেবে তিনি ধরণের বেশ কয়েকটি বিচিত্রার পরপর কয়েকটি সংখ্যায় লিখে পাঠান। তার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থানকালে এই গল্পগুলো কপোট্রনিক সুখ-দুঃখ নামে একটি বই প্রকাশিত হয়। এই বইটি পড়ে শহীদ-জননী জাহানারা খুবই প্রশংসা করেন এবং এই ঘটনায় তিনি এ ধরণের আরও বই লিখতে উৎসাহিত হন হন তার প্রথম দিকের বিজ্ঞান কল্পকাহিনীগুলো সমাদৃত হয়। সুদূর আমেরিকাতে বসে তিনি বেশ কয়েকটি সায়েন্স-ফিকশান রচনা করেন। দেশে ফিরে এসেও তিনি নিয়মিত বিজ্ঞান-কল্পকাহিনী লিখে যাচ্ছেন, প্রতি বইমেলাতে তার নতুন ফিকশান কেনার জন্যে পাঠকেরা ভীড় জমায়।

তিনি কিশোর উপন্যাসের লেখক হিসেবেও অত্যন্ত সফল। এই শাখাতেই তার প্রতিভা সর্বোচ্চ শিখর ছুঁয়েছে। তার লেখা অনেকগুলো কিশোর উপন্যাস বাংলা কিশোর-সাহিত্যকে সমৃদ্ধ করেছে। তার একাধিক কিশোর উপন্যাস থেকে নির্মিত হয়েছে।

তার বৈশিষ্ট্যসূচক সহজ ভাষায় লেখা অত্যন্ত জনপ্রিয়। তিনি দৈনিক প্রথম আলো, দৈনিক কালের সহ একাধিক পত্রিকায়সাদাসিধে কথা নামে নিয়মিত কলাম লিখে থাকেন। তাঁর লেখা কলামগুলোতে তাঁর সচেতনা এবং দেশপ্রেমের পরিচয় পাওয়া যায়। তাঁর স্বাধীনতা-বিরোধী ও ধর্মীয় মৌলবাদের সরাসরি মত প্রকাশ এবং প্রগতিশীল চিন্তাধারার ধারক হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয়ের একাধিক সাহিত্য সাহিত্য ও সংস্কৃতিসেবী সংস্কৃতিসেবী ছাত্র সংগঠনের হিসেবে হিসেবে অবস্থান বিভিন্ন সময় প্রতিক্রিয়াশীলদের রোষানলে পড়েছে। বেশকিছু দিন উনি প্রিয়.কম-এ কলাম লিখেছেন।

Эмне жаңылык

- এন্ড্রয়েড ১৩ ভার্সনের জন্য উপযোগী করা হয়েছে
- থিম ও ডিজাইন আরো নমনীয় করা হয়েছে
- কিশোর উপন্যাস ১৬ টি
- সায়েন্স ফিকশন ২৯ টি

ভালো লাগলে রেটিং দিয়ে আমাদের উৎসাহিত করুন।