জাতির জনক বঙগবনধ শেখ মজিবর রহমানের ঐতিহাসিক 7 ই মারচের ভাষণ বিশব ইতিহাসে যগসষটিকারী সেরা ভাষণগলোর একটি. বাঙালির মকতির সডক নিরমাণে অননয-দরদরশী ভাষণ এটি. মাতর 19 মিনিটের এ ভাষণে ভাব, ভাষা, শবদ চযন মানব যোগাযোগের কষেতরে অবিসমরণীয উপাদানে পরিণত হযেছে. পরতিটি বাকয পরযোগে উঠে এসেছে একটি জাতির ইতিহাস, আতমনিযনতরণ অধিকারের সংগরাম ও জাতিরাষটর পরতিষঠার কথা. এতে রযেছে দীরঘ ২3 বছর ধরে পাকিসতানি সবৈরশাসক, বণিক, শিলপপতি С যারা তৎকালীন পরব পাকিসতানের জনগণের ওপর শোষণ ও নিরযাতনের সটিমরোলার চালিযেছিলেন, তাদের কবল থেকে মকতির কথা. ভাষণে উঠে এসেছে বাংলাদেশের রাজনৈতিক মকতির দাবি; পাকিসতানি ঔপনিবেশিক শাসন থেকে বাঙালির অরথনৈতিক ও রাজনৈতিক অধিকার অরজনের কথা. উচচারিত হযেছে মকতি ও সবাধীনতা অরজনের জনয জনগণকে পরসতত হওযার আহবান; কোন কৌশলে যদধ ও জনযদধ পরিচালিত হবে তার নিরদেশনা. এছাডা ঘোষণা করা হযেছে চডানত বিজয অরজনের জনয সরবাতমক তযাগ সবীকারের বজরশপথ.
7 ই মারচের ভাষণে বঙগবনধ বজরকণঠে উচচারণ করেন, 'এবারের সংগরাম আমাদের মকতির সংগরাম С এবারের সংগরাম সবাধীনতার সংগরাম. "কেননা, সবাধীনতা যতটা রাজনৈতিক-ভৌগোলিক, মকতি ততটাই অরথনৈতিক, সামাজিক, সাংসকতিক এবং মনসতাততবিক. এটাই ছিল মলত বাংলাদেশের সবাধীনতার ঘোষণা এবং তা অরজনের জনয সরবসতরের জনগণকে পরসততি গরহণের আহবান. একটি জাতি সবাধীন হলেই মকত হয না. বঙগবনধ সেই মকতি চেযেছিলেন, যা সবাধীনতাকে অরথবহ করে তোলে. এজনযই তিনি পরথমে মকতি ও পরে সবাধীনতার কথা বলেছিলেন. মকতি মানে অরথনৈতিক, রাজনৈতিক, সাংসকতিক সকল ধরনের শোষণ-বৈষময থেকে মকতি.
বঙগবনধর 7 ই মারচের ভাষণের পরতিটি শবদ, পরতিটি বাকয যেমন ছিল খবই যকতিনিরভর, তেমনি অরথবোধক. তবে তার জনয বঙগবনধর কোনো পরবপরসততি ছিল বলে মনে হয না, কিনত তাৎকষণিকভাবে একটি মহাকাবয রচিত হযেছিল এই ভাষণে. অসাধারণ এই ভাষণে তিনি উচচারণ করেছিলেন অতযনত গভীর ও অরথবহ বাকয এবং শবদ. ভাষণের বাকযগলো তিনি কখনও উচচারণ করেছেন পরমিত বাংলায, আবার কখনও আঞচলিক ভাষায. আঞচলিক শবদ সহযোগে আঞচলিক করিযাপদ বযবহার করে মহরতের মধযেই বাঙালি চরিতরের যাবতীয বৈশিষটযকে তলে ধরেছেন তিনি.
সরবোপরি ভাষণে বঙগবনধ পরতিটি বাকয ও শবদ উচচারণে রাজনৈতিক বিচকষণতার পরিচয দিযেছেন. একট এদিক-সেদিক হলেই পাকিসতানি শাসকগোষঠী তার বিরদধে রাষটরদরোহিতার অভিযোগ আনতে পারে, এমন ভেবেই তিনি অতি সতরকতার সঙগে উচচারণ করেছেন পরতিটি শবদ. ভাষণে অপরিহারযভাবে সবাধীনতা অরজনের লকষযে পৌছার সনিরদিষট দিক-নিরদেশনা দেওযা হয. গণতনতর ও অসামপরদাযিক রাজনীতির আদরশ পরতিষঠায এ দেশের মানষ দীরঘদিন ধরে যে লডাই-সংগরাম করে আসছিল 7 ই মারচের জনসভায বঙগবনধ তা আরও সপষট করেন. এবং এটাই ছিল বাংলার জনগণের পরতযাশা. বঙগবনধ তার অননয বাগমিতা ও রাজনৈতিক পরজঞার আলোকে তৎকালীন রাজনৈতিক পরিসথিতি, বাঙালি জাতির আবেগ, সবপন ও আকাকসকষাকে এক সতোয গাথেন.