প্রকৃতপক্ষে, যখন উপযুক্ত শিক্ষা, তথ্যই তো উপযুক্ত, সবই আছে; তখন কেন শুধু চাকরির আশা স্থায়ী? চাকরির আশায় বেকার থাকার চেয়ে নিজেকে যোক্ত করে নেওয়ার ব্যবস্থা করা হয়!
কিন্তু উদ্যোক্তা হতে তো অনেক দেখতে। সবার আগে যেটা প্রয়োজন, মনে করা হচ্ছে মূলধন বা পুঁজি। তা না হলে তো কিছু শুরু করা যাবে না। কিন্তু ফল পাওয়া যাবে পুঁজি?
ভাল, পুঁজির কথা না হয় বাদইজি। তার চেয়েও বড় কথা হচ্ছে, এখনো তো যোগোক্তা আমার পুরনোই হয় না! কেবলমাত্র বিশ্ববিদ্যালয়ে ছোঁ, আগে স্নাতক শেষ করবে, তারপর না হয় পড়ুন, উদ্যোক্তা সংখ্যা ভাবা যাবে। এত এত শুধু সমান নিয়ে চিন্তা করতে হবে!
অনেক মানুষই এ ধরনের চিন্তা করে! তুমিও কি এমনটি এমন অবস্থায় আছো? প্রবল ইচ্ছা, আর বলক অবসর কেবলমাত্র ‘বয়স’ বলা হয় নি উদ্যোক্তা লক্ষ্যকে স্বপ্নে ছাইচাপা দিয়েছো?
যদি তুমিও এমনটা থাকো, তাহলে কিন্তু সত্যি ভুল ভাবছো। এমন কয়েক জন উদ্যোক্তা আছেন, যারা আপনার এই মন্তব্যকে ভুল বলেছে। চলো, এমন সাতজন ‘কিশোর যোক্তা’র কথা বলতে বলতে, যাদেরকে আলাদা করে কৈশোর পেরোন সীমান্তের বাইরে গিয়েছিলেন!
আপডেট করা হয়েছে
৪ মার্চ, ২০২২