بسم الله الرحمن الرحيم
لاإله إلأ اللّهُ مُحمد وسول الله
কালেমা তৈয়্যেবায় বলা হয়েছে
“লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ।”
এই কালেমাতে আল্লাহর পরিচয় দেয়া হয়েছে “ইলাহ্” বলে এবং মুহাম্মদ صلى الله تعالى عليه واله وسلم -এর পরিচয় দেয়া হয়েছে ”আল্লাহর রাসূল” বলে। এখন জানতে হবে- “ইলাহ্” শব্দের অর্থ কী? “রাসূল” শব্দের অর্থ কী?
কালেমার হাক্বীক্বত:
==============
প্রথম অধ্যায়ঃ ইলাহ্ (১০টি প্রসঙ্গ)
দ্বিতীয় অধ্যায়ঃ রাসূল (দঃ)
তৃতীয় অধ্যায়: রাসূলের ক্ষমতা
চতুৰ্থ অধ্যায়ঃ রাসূল প্রেরণের প্রয়োজনীয়তা
পঞ্চম অধ্যায়: বাইআতের হাক্বীক্বত
যষ্ঠ অধ্যায়: রিসালাতে বিশ্বাস করার ৩টি শর্ত
সপ্তম অধ্যয়: রাসূলের মর্যাদা।
অষ্টম অধ্যায়: রাসূল হলেন আল্লাহ ও বান্দার মধ্যে যোগাযোগের মাধ্যম
নবম অধ্যায়ঃ একটি সংশয় ও জবাব
দশম অধ্যায়ঃ নবী (দঃ)
একাদশ অধ্যায়ঃ বিরোধীদের তিনটি আপত্তি খণ্ডন
দ্বাদশ অধ্যায়: নবীজির ইলম
ত্রয়োদশ অধ্যায়ঃ অন্যান্য নবীগণের ইলমে গায়েব
চতুর্দশ অধ্যায়: প্রিয়নবী (দঃ) -এর কিছু ইলমে গায়েব
পঞ্চদশ অধ্যায়: শাফাআত বিষয়ক কতিপয় জ্ঞাতব্য
ষোড়শ অধ্যায়ঃ ঈমান ও তাঁর সংজ্ঞা
সপ্তদশ অধ্যায়: রাসূল ও অন্যান্যদের মধ্যে পার্থক্য (এক নজরে)
Tags: kalema, abdul jalil, imaan, tawhid, risalat, ঈমান, কালেমা, কালেমার হাকিকত, কালেমার হাক্বীক্বত, ইসলাম, আল্লামা হাফেয আব্দুল জলিল, আব্দুল জলীল, আব্দুল বাতেন, মিয়াজী, আহলে সুন্নাত, আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাআত, বাতিল ফের্কা, আহলে হাদিস, লা-মাজহাবী, দেওবন্দি, তাউহিদ, রিসালাত, তাউহিদ ও রেসালাত, তৌহিদী জনতা, শানে রেসালাত, ইলমে গায়েব, ইলম, হাযির, নাযির, হাজির, নাজির, আমিয়াপুর
আপডেট করা হয়েছে
১ জুল, ২০১৯