আমাদেরকে বলা হয় „নার্সিসিস্টিক জেনারেশন।“ প্রযুক্তি আর সোশ্যাল মিডিয়ার জাঁতাকলে পড়ে আমরা নাকি নাকি নিজের আসল চিনতে গিয়েছি গিয়েছি খুব খুব আমরা থাকছি থাকছি আমরা আমরা আমরা. কিন্তু তা সত্য হলে তো আমাদের এখন সুখী থাকবার ক, তর ক, তা? নিজেদের অক্ষমতাকে ভুলে কনফিডেন্টলি দাপিয়ে বেড়াবার কথা সবখানে, তাই না?
অথচ বাস্তবতাটা তার বিপরীত।
বাস্তবে আমরা সবাই অসুখী। কারণ আমাদের কাজকর্ম, আমাদের চিন্তাধারা, এ সবকিছুর পেছনে কোনো স্থুল নার্সিসিজম, নেই কোনো অলীক গৌরব বা বা. কারণ আমাদের সবার ড্রাইভিং ফোর্স একটাই- „ইনসিকিউতর“ আমাদের আশেপাশের যেকোনো মানুষের ভেতরটা ঘেঁটে দেখতে দেখতে, দেখা যাবে সব আবেগকে ছাড়িয়ে, সেখানে এই একটা অনুভূতিই দাঁড়ানো, ইনসিকিউরিটি.
আমাদের ইনসিকিউরিটি আমাদের চেহারা নিয়ে, গায়ের রঙ নিয়ে, উচ্চতা নিয়ে, বুদ্ধিমত্তা নিয়ে; কি নিয়ে নয়! সবসময়ই বলছি নিজেকে, তুমি যথেষ্ট নও। তুমি সুন্দর নও। তুমি বোরিং। তোমার কোনো ভবিষ্যৎ নেই। কেউ বলছে, তুমি তোমার পরিবারের জন্য যোগ্য নও। কেউ বলছে তুমি তোমার প্রেয়সীর জন্য যোগ্য নও। প্রতি পদে পদে আমরা নিজেদের অক্ষমতা অনুভব করছি, পরে থাকছি সেই ইনসিকিউরিটির ইনসিকিউরিটির.
Aktualisiert am
24.03.2022