রলিক্সের একটা বিজ্ঞাপনে প্রথম এই ট্যাগলাইনটা ব্যবহার করা হয়েছিলো। তখন ভাবতাম, মগভর্তি হরলিক্স খেলেই চার তলার রিয়াদের চেয়ে অনেক বেশি বুদ্ধিমান হয়ে যাবো! বয়স বাড়ার সাথে সাথে হরলিক্সকে ঘিরে এইসব আজব চিন্তাভাবনাও দূর হতে শুরু করলো। ক্লাস এইট কিংবা নাইনে থাকতে ন্যাশনাল জিওগ্রাফি চ্যানেলে একটা শো শুরু হয়েছিলো, নাম ছিলো “ব্রেইন গেমস।” ব্রেইন গেমসে মানসিক দক্ষতা ব্যাপারটা সম্পর্কে বিভিন্ন মজার মজার তথ্য দেখানো হতো। তখন মনে হতো, ইশ, এরকম দক্ষ হতে হলে বোধহয় অনেক কাঠখড় পোড়াতে হবে।
বাসায় কিছুদিন পরেই ইন্টারনেট সংযোগ নিলাম। এরপর থেকেই ঘাঁটাঘাঁটি শুরু করলাম ব্রেইন স্কিল এর পুরো বিষয়টা নিয়ে। উইকিহাউ থেকে শুরু করে ইউটিউব, সেখান থেকে কখনও কুওরা (Quora), কখনও বা পেপার-পত্রিকা – সবজায়গায় খুঁজতে লাগলাম মস্তিষ্ককে দক্ষ করে তুলতে কী কী দরকার পড়ে। এবং মজার ব্যাপার হচ্ছে, জিনিসটা কিন্তু খুব কঠিন কিছু না। আমাদের চারপাশেই এমন খুঁটিনাটি অনেক কিছু রয়েছে, যা দিয়ে আমরা সহজেই আমাদের মগজটাকে একটু শানিয়ে নিতে পারবো।
সত্যিই কী তাই? দেখা যাক –