আমাদেরকে বলা হয় “নার্সিসিস্টিক জেনই প্রযুক্তি আর সোশ্যাল মিডিয়ার জাঁতাকলে পড়ে আমরা নাকি নিজের আসল সত্ত্বাকে চিনতে ভুলে গিয়েছি আমরা. কিন্তু তা সত্য হলে তো আমাদের এখন সুখন সীধখ? নিজেদের অক্ষমতাকে ভুলে কনফিডেন্টলি দাপিয়ে বেড়াবার কথা সবখানে, তাই না?
অথচ বাস্তবতাটা তার বিপরীত।
বাস্তবে আমরা সবাই অসুখী। কারণ আমাদের কাজকর্ম, আমাদের চিন্তাধারা, এএ পেছনে কোনো স্থুল নার্সিসিজম নেই, নেই কোনো অলীক ব বা আত্মরতি. কারণ আমাদের সবার ড্রাইভিং ফোর্স কবার ড্রাইভিং ফোর্স কিনর আমাদের আশেপাশের যেকোনো মানুষের ভেতরটা ঘেঁটে দেখতে গেলে, দেখা যা একটা অনুভূতিইাঁড়ানো, ইনসিকিউরিটি.
আমাদের ইনসিকিউরিটি আমাদের চেহারা নিয়ে, গায়ের রঙ নিয়ে, উচ্চতা নিয়ে, বুদ্ধিমত্তা নিয়ে; কি নিয়ে নয়! সবসময়ই বলছি নিজেকে, তুমি যথেষ্ট নও। তুমি সুন্দর নও। তুমি বোরিং। তোমার কোনো ভবিষ্যৎ নেই। কেউ বলছে, তুমি তোমার পরিবারের জন্ননয য য য কেউ বলছে তুমি তোমার প্রেয়সৗর জন্ধয্ন য্ধ প্রতি পদে পদে আমরা নিজেদের অক্ষমতা অনুভব করছি, পরে থাকছি সেই ইনসিকিউরিটির দুষ্টচক্রে.