আমরা অনেক সময় কোন অসুখ হলে বুঝে হোক বা না বুঝে হোক ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়াই বিভিন্ন রকমের ঔষধ খাই. যার পরিনাম অনেক সময় ভালো কিছু হয় ন় এমন কি অনেক সময় না জেনে ভূল ঔষধ খাওয়ার কারনে মৃত্যু পর্যন্ত খটতে পারে. যেগুলো কিছু নির্দিষ্ট রোগ ব্যতিত গ্রহণ করলে হিতে বিপরীত হতে পারে.
আমাদের নানা ধরনের রোগ যেমন যৌন রোগ, মানুষিক রোগ আবার কিছু সাধারন কিছূ রোগ যার জন্য আমরা সব সময়ই ডাক্তার এর পরামর্শ নেই. ডাক্তার যেন আমাদেরকে সঠিক ঔষধ দেন সে দিক টা খেয়াল রাখার জন্য আমাদের এই অ্যাপটি আপনাদের খুবই সহয়োগীতা করবে. আপনি কোন ঔষধ কোন রোগের জন্য খাচ্ছেন পরনন পরধধর
ইদানিং আমাদের মধ্যে প্রায়েই দেখা যায় যে যৌন রোগের চিকিৎসার জন্য হাতুড়ে ডাক্তার এর পরামর্শ নিতে. এটা কোন ভাবেই ঠিক না কারন তারা আমাদের যৌন রোগ ভালো করতে পারবে না.তাই অবশ্যই বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে. বর্তমানে মেডিকেল সাইন্স অনেক উন়্ধধ্নই বিশেষজ্ঞ ডাক্তারগণ মোটামোটি আল্লাহর রহমনে অনেক জটিল সমস্যার সমাধান করতে পারে. তাছাড়া আামদের দেশে হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা এবং ভেষজ চিকিৎসা আছে যা মেডিকেল সাইন্স এর পাশাপাশি আমাদের মেডিসিন দিয়ে থাকে. ভেষজ চিকিৎসা টা সর্ম্পূন প্রাকৃততকृ হোমওিপ্যাথি চিকিৎসা ও অনেক ভালো।
ঔষধ মানুষের রোগ নিরাময় করে, কিন্তু এমন কিছু ঔষধ আছে যে গুলো কিছু নির্দিষ্ট রোগ ব্যতিত গ্রহণ করলে বিভিন্ন সমস্যা দেখা দেয়. আবার কিছু ঔষধ আছে যে গুলো খাবারের ইগই ইগই যেমন: গ্যাষ্ট্রিক কিংবা পেপটিক আলসারের ঔষধ (অমিপ্রাজল, সেকলো, প্যান্টোনিক্স ইত্যাদি).
ঠিক বিপরীত কিছু ঔষধ আছে যা খাবারের আগে খাওয়া যায় না, যেমন ব্যাথার ঔষধ (এ্যানালজেসিক -ডাইক্লোফেনাক, কিটোরোলাক, প্যারাসিটেমল ইত্যাদি) এগুলো অবশ্যই খাবারের পরে খেতে হয়.
আমাদের এই অ্যাপটিতে Hamdard এর যে সব রোগের ঔষধ পাবেন: জ্বর ও সাধারন ব্যথা, বুকের জমাট বাঁধা ঘন কফ, ত্বকের ঘা, চোখে এলার্জিক, নজাংটিভাইটিস, এলার্জিক সমস্যা, পাতলা পায়খানা, রক্তশূন্যতা, আগুনে পোড়া, ডায়রিয়া, ব্যথা, স্ট্রোক, হাই পেশার বা উচ্চ রক্তচাপ, মৃগীরোগ, দুশ্চিন্তা ও অস্থিরতা, ডায়াবেটিস, নাকের এলার্জি, লিভারের চিকিৎসা, ক্ষত বা ঘা, বুক জালাপোড়া ও বদহজম, বাত রোগ, হাপানী বা শ্বাসকষ্ট, ভিটামিনের অবাব জনীত রোগে, ক্যালসিয়াম ঘাটতি প্রতিরোধ, ডায়ালাইসিস, মস্তিষ্কের রক্ত সঞ্চালনের অসুবিধা, এন্টিভায়োটিক , মানসিক সমস্যা, গ্যাস্টিকের সমস্যা, মাসিক সংক্রান্ত জটিলতায়, মলদ্বারের ব্যথা, ব্রণের চিকিৎসা, গর্ভাবস্থায় এবং স্তন্যদানকালীন চিকিৎসা, ঘুম কম হলে ইত্যাদি.