মোহাম্মদ লুৎফর রহমান তৎকালীন ব্রিটিশ ভারত যশোর জেলার মাগুরা মহাকুমার পরনান্দুয়ালী গ্রামে 1889 সালে জন্মগ্রহণ করেন. তার মাতা শামসুন নাহার এবং পিতা সরদার মইনউদেলনিন আহমাদ, যিনি একজন স্টজি এই দম্পতীর চার পুত্র ও এক কন্যার মধ্যে মোহাম্মদ লুৎ ५ র রহমান একজন তার পৈত্রিক নিবাস ছিল তৎকালীন যশোর জেলার মাগুরা মাহাকুমার হাজীপুর।ীপুর লুত্ফর রহমানের পিতা ছিলেন এফ.এ পাস। ইংরেজি ভাষা ও ইংরেজি সাহিত্যের প্রতি তার পিতার অনুরা। ছি। সম্ভবত একারণেই পিতার অনুরাগ লুৎফর রহমানের মাঝেলপ্রতিভাস হয়েঝেলপ্রছি
নারী সমাজের উন্নতির জন্য নারীতীর্থ নামে একটি সেবা প্রতিষ্ঠান গঠন এবং নারীশক্তি নামে একটি পত্রিকা প্রকাশ করেছিলেন তিনি এবং একজন চিন্তাশীল ও যুক্তিবাদী প্রাবন্ধিক হিসেবে পরিচিত হয়েছিলেন. তার প্রবন্ধ সহজবোধ্য এবং ভাবগম্ভীর। মহান জীবনের লক্ষ্য সাহিত্যের মাধ্যমে মহান চিন্তাচেতনার প্রতি আকৃষ্ট হতে মানুষকে উদ্বুদ্ধ করেছেন তিনি. গভীর জীবনবোধ, মানবিক মূল্যবোধ, উচ্চ জীবন, সত্য জীবন, মানব জীবন, সূহ্ম বিশ্লেষণী দৃষ্টিভঙ্গি তার রচনার প্রসাদগুণ. প্রবন্ধ ছাড়াও তিনি কবিতা, উপন্যাস ও শিশুতোষ সাহিত্তেরত্য রচ্য
এফ.এ অধ্যয়নকালীন সময়ে লুৎফর রহমান তার নিজ গ্রাম হাজীপুরের 'আয়েশা খাতুন'নামে এক মহিলা সাথে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন. আয়শা খাতুনের পিতা মোহাম্মদ বদরউদ্দীন এ সমযে়ে মুন্সীগংর কুকগঞর ্জ রতেলি লুৎফর রহমানের সাহিত্য সাধনা শুরু হয়েছিল মূলত কবিতা রচনার মা १ ্যমা १ ্ ১৯১৫ সালে চল্লিশটি কবিতা নিয়ে তার প্রথম এবং একমাত্র কাব্তর কাব্তর কাব্রযর কাব্তর কাব্তর পরে তিনি বিভিন্ন প্রবন্ধ, উপন্যাস, ছোটগল্পোথিক রা, শিশুচিইতুতইশুত তার কিছু অনুবাদ কর্মও পাওয়া যায়।
চরম দারিদ্রের মুখোমুখি যক্ষায় আক্রান্ত হয়ে মানবতাবাদী সাহিত্যিক ডাক্তার লুৎফর রহমান 1,936 সালের 31 মার্চ 47 বৎসর বয়সে বিনা চিকিৎসায় নিজ গ্রাম মাগুরার হাজিপুর গ্রামে মৃত্যুবরন করেন.