বিজয দিবস বাংলাদেশে বিশেষ দিন হিসেবে রাষটরীযভাবে দেশের সরবতর পালন করা হয। পরতি বছর ১৬ ই ডিসেমবর বাংলাদেশে বিজয দিবস বিশেষভাবে পালিত হয। নিজ দেশের পরতি দেশ পরেম আমাদের সকলের থাকা জররী। তাছাডা আমাদের ইসলামেতেও দেশ পরেমের কথা বলা।। শধ মাতর বিজয সবাধীনতা, সবাধীনতা দিবস সহ অনযানয দিবসে কিছ এস এম এস এ ফেসবক সটযাটাস সটযাটাস দিলেই আমাদের আমাদের শেষ হযে। অনেকেই আবার বিজয দিবসের ফটো ফরেম বযবহার করে ছবি সহ সটযাটাস দেন। আর রাজনৈতিক সটযাটাস তো এখন পরায সকল ধরনের মানষকেই পোষট করতে করতে যায। আমরা বিভিনন দিবস আসলেই সেই দিবসকে সামনে রেখে ফেসবকে দেই দেই অথবা বনধদের এসএমএস।। অনেকেই আবার পরোফাইলে ১৬ ডিসেমবর বিজয দিবসের ফটো ফরেম যকত করে থাকেন।
দীরঘয ৯ মাস যদধের পর ১৯৭১ সালের ১৬ ই ডিসেমবর আসে আসে বিজয। ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেমবর দখলদার পাকিসতানি বাহিনীকে পরাসত করে বিজয অরজন অরজন বাংলাদেশ। যেসব কীরতিমান মানষের আতমতযাগে এই বিজয সমভব হযেছিল, বিজযের দিনে তাদের পরতি গভীর শরদধা নিবেদন করছি।। আমাদের সকলের ১৬ ই ডিসেমবর কি দিবস? তা জেনে থাকা উচিৎ। ১৬ ই ডিসেমবর উপলকষে ১৬, ১৬ ই ডিসেমবর গান, ১৬ ই ডিসেমবর মহান বিজয দিবস দিবস উপলকষে ১৬ ই ই কবিতা জানা।। মহান বিজয দিবসকে সামনে রেখেই আমাদের এই মহান দিবসের সটযাটাস সটযাটাস যা আপনাদের জনয খবি।। অনেকেই আবার বিভিনন সোশাল মিডিযাতে বিজয দিবসের শভেচছা সটযাটাস দিযে থাকেন। এই দিনকে সামনে রেখেই বিজয দিবস রচনার পরতিযোগিতা এবং বিজয দিবস দিবস লেখা লেখা, তাছাডা বিজয দিবস সমপরকে ছডা আযোজনও হয হয, আমরা বাঙগালীরা অনেকেই জানিনা বিজয বিজয দিবস দিবস কবে জনয খবই লজজার বিষয।। এই অযাপের মাধযমে মহান বিজয দিবস সমপরকে ধারনা দেওযার চেষটা করেছি।
বরতমানে সমগর বাংলাদেশে সকল পরযাযে বিজয দিবসকে সামনে বিভিনন পরতিযোগিতার পরতিযোগিতার আযোজন করা।। বিজয দিবসের বাংলা এসএমএস এখন আর আপনার নেটে খজতে আমাদের আমাদের অযাপে খব সহজেই পেযে যাবেন বিজয বিজয দিবসের।। বিজয দিবসের এসএমএস বা ১৬ ই ডিসেমবর মানে বাংলাদেশের মহান অরজন।