প্রতি অর্থ বছর শেষে যে আয়কর আপনাকে দিতে।।। কিন্তু বহু মানুষ আছেন যারা রীতিমতো হিমসিম খান। তথ্যের অভাবে ভুল করে থাকেন ፣ নানা ঝামেলায় পরেন। যারা নতুন আয়কর দিচ্ছেন তাদের ক্ষেত্রেই এটি বেশি হয়ে থাকে।
আয়করের আওতায় কে পরেন আয়কর সম্পর্কে প্রথম যেটি জানতে হবে কত কত কত কত কত কত কত কত কত ইনকাম ট্যাক্স আইন অনুযায়ী সাত ধরনের আয় করের আওতায় পরে। যেমন চাকরী থেকে পাওয়া বেতন ፣ বেতন থেকে আয় ፣ বাড়িভাড়া থেকে আয় ፣ কোন সম্পত্তি করে প্রাপ্ত প্রাপ্ত ፣ সুদ সুদ (সঞ্চয়পত্র ፣ বন্ড ፣ ব্যাংকের সুদ ইত্যাদি) ፣ কৃষি আয় ইত্যাদি।
কত আয় হলে কর দিতে হয় আপনি যদি পুরুষ হন আর আপনার বাৎসরিক আয়।।।।। তবে আয় এর উপরে চলে গেলেই আপনি আয়করের আওতায় পরবেন। আর নারীদের জন্য বাৎসরিক তিন লাখ টাকা পর্যন্ত কর মওকুফ। কিন্তু তার উপরে গেলেই তিনি করের আওতায় পরবেন। নারী পুরুষ হিসেবে আপনার প্রথম আড়াই লাখ বা।।। আয় যত করের হার তত বাড়তে থাকবে।
কিভাবে কর দেবেন প্রথমে আপনাকে একটা টিন নম্বর অথবা ট্যাক্স আইডেন্টিফিকেশন নম্বর নিতে।। আপনি টিন নম্বর পাওয়া মানে আপনি আয়কর বিষয়ক বিষয়ক একটি।।। আয়করের আওতায় পরলে কর কত হচ্ছে তা বাৎসরিক আয় অনুযায়ী।।। হিসেবে যা আসে সেটি আপনি সরকারকে দেবেন। আপনি ব্যাংকের মাধ্যমে টাকাটি জমা দিতে পারেন
আয়কর রিটার্ন কি প্রতি বছর ৩০ শে নভেম্বরের মধ্যে আপনাকে ট্যাক্স রিটার্ন দিতে।। প্রতি অর্থ বছরে এই সময়ের মধ্যে একটি আয় আয় আয় আয় আয় আয় আয় আয় কেননা আপনার এ সম্পর্কিত তথ্য প্রতি বছর বদলে যেতে পারে। একবার টিন নম্বর নিয়ে নিলে সরকারকে জানিয়ে দিতে হবে আপনার।।। ট্যাক্স রিটার্ন না দিলে শাস্তির ব্যবস্থাও আছে।
কোন ক্ষেত্রে করে ছাড়ের সুবিধা পাবেন আপনার যদি বিভিন্ন মেয়াদে মেয়াদে সরকারি থাকে থাকে থাকে থাকে থাকে থাকে থাকে থাকে থাকে থাকে থাকে থাকে থাকে থাকে থাকে থাকে থাকে এক্ষেত্রে আয়কর আইনজীবীরা বলেন ፣ সরকারি সঞ্চয়পত্র কিনে রাখাই রাখাই সবচেয়ে। সঞ্চয়পত্রকে সবচাইতে ঝুঁকিমুক্ত মনে করা হয়।
অভিযোগ থাকলে কোথায় যাবেন আপনি যদি মনে করেন কর দেয়ার ক্ষেত্রে আপনার।।। সেক্ষেত্রে প্রথম করনীয় হচ্ছে কমিশনার অফ ট্যাক্সেজ আর কাছে আপিল।। আপনার অভিযোগের ভিত্তিগুলো বিস্তারিত জানিয়ে লিখিতভাবে আপিল করতে হবে। তিনি শুনানির জন্য সময় দেবেন। তাকে যদি সেখানে যুক্তিতর্ক দিয়ে বোঝাতে সক্ষম হন তাহলে সেখানেই।।। তিনি যদি আপনার বিপক্ষে রায় দেন সেক্ষেত্রে ট্রাইব্যুনালে দ্বিতীয় আপিল।।। ট্রাইব্যুনালে গিয়েও যদি আপনি হেরে যান তাহলে হাইকোর্টে গিয়েও আপনি।।।
আয়কর সংক্রান্ত কতিপয় জ্ঞ্যাতব্য বিষয় . আয়কর রিটার্ণ ፣ সম্পদ ও দায় বিবরণী এবং জীবন-যাত্রার মান সম্পর্কিত তথ্য ছকে জীবন।।।।।।। . প্রদর্শিত আয়ের স্বপক্ষে হিসাবের খাতাপত্র এবং তথ্য প্রমাণ সংরক্ষণ করা।। . আয়কর রিটার্ণ প্রস্তুত এবং তা দাখিলের ক্ষেত্রে পর্যাপ্ত সাবধানতা অবলম্বন।।। . জরিমানা পরিহারের জন্য বিধিবদ্ধ সময়সীমার মধ্যে তথ্য প্রমাণসহ প্রমাণসহ রিটার্ন।।। . সম্ভাব্য সরল সুদ পরিহারকল্পে যথাসময়ে অগ্রিম করের কিস্তি পরিশোধ করা।। ৬.উৎসে কর কর্তনকারী কর্তনকারী কর্তৃপক্ষের জন্য কর্তনকৃত / সংগৃহিত কর সময়সীমার সময়সীমার মধ্যে সরকারী।।।।।। ৭.সম্ভাব্য জটিলতা পরিহারকল্পে পরিহারকল্পে উৎস উৎস হতে হতে আয়কর।।।।।। . কর নির্ধারণী আদেশের বিষয়ে বিষয়ে আপত্তি থাকলে 9. কর অফিসের নোটিশ বা পত্র পেলে অবহেলা না না তার।। 10. অফিস আদেশ