প্রাচীন গৌরবময় ও বৈচিত্র্যময় সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের লীলাভূমি বাংলাদেশ। এর বিস্তৃতি অঞ্চল বৈচিত্র্যে পরিপূর্ণ। সোনারগাঁও বাংলার ইতিহাসের এক গৌরবোজ্জ্বল প্রাচীন জনপদ। প্রায় তিনশত বছর সোনারগাঁও প্রাচীন বাংলার রাজধানী ছিল। সুলতানী আমলের পটভুমিতে আমাদের সোনালি ঐতিহ্যের দিকে পিছন পিছন ফিরে দেখতে দেখতে বেছে নেয়া হয়েছিল সোনারগাঁকে। মুঘল সুবেদার ইসলাম খানের সময়ে ১৬০৮ সালে ঢাকায় ঢাকায় রাজধানী হওয়ার হওয়ার পর সোনারগাঁয়ের গুরুত্ব ম্লান ম্লান হয়ে যায়। তথাপি সোনারগাঁও আমাদেরকে নিয়ে যায় সোনালি অতীতের কাছে। ঐতিহাসিক সোনারগাঁয়ে অতীত স্মৃতিকে সামনে রেখেই জাতির জনক জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের এবং আর্থিক আর্থিক সাহায্যে শিল্পাচার্য আবেদিনের আবেদিনের আবেদিনের প্রতিষ্ঠিত প্রতিষ্ঠিত হয় হয় গৌরবদীপ্ত প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ বাংলাদেশ বাংলাদেশ লোক ফাউন্ডেশন ফাউন্ডেশন যা সোনারগাঁও জাদুঘর নামেও।।। সংগ্রহ ঐতিহ্যবাহী লোক ও কারুশিল্পের সংগ্রহ, সংরক্ষণ, প্রদর্শন ও পুনরুজ্জীবন করার লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য নিয়ে নিয়ে ১৯৭৫ সালের ১২ এক এক প্রজ্ঞাপন প্রজ্ঞাপন বলে বলে নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে সোনারগাঁয়ে সোনারগাঁয়ে ও কারুশিল্প কারুশিল্প ফাউন্ডেশন প্রতিষ্ঠা করে।।