সন্তোষী মায়ের ব্রতকথা / Santoshi Maa'r Broto Kotha - bengálština অ্যাপে পুজার যাবতীয় খুঁটিনাটি আছে।
সন্তোষী মা হিন্দুধর্ম-এর একজন নবীন-সন্তোষের অধিষ্ঠাত্রী দেবী বলে পরিচিত।
সন্তোষী মাকে সন্তোষের অধিষ্ঠাত্রী দেবী বলে অভিহিত করা হয়। উত্তর ভারত ও নেপাল-এর মহিলারা সন্তোষী মায়ের পূজা / ব্রত করে থাকেন। বার্ষিক ১৬ টা শুক্রবার সন্তোষী মা ব্রত নামক এক ব্রত পালন করলে দেবী সন্তুষ্ট হন।
এই aplikace টি তে আপনারা সন্তোষী মায়ের পূজোর যাবতীয় খুঁটিনাটি পাবেন।
✅ শ্রী শ্রী সন্তোষী মাতার জন্মকথা
✅ ব্রতবিধি ও পূজাৰ্চ্চনা
✅ দেব-দেবীর বন্দনা
✅ শ্রীশ্রীসন্তোষী মাতার বন্দনা
✅ ব্রতের কথা-রামুর বিবরণ
✅ ব্রতের কথা-সাবিত্রীর বিবরণ
✅ ব্রতের কথা-রামু ও সাবিত্রীর মিলন
✅ শ্রীশ্রীসন্তোষী-মাতার ভজন
✅ ব্রতের মাহাত্ম্য
✅ যমুনা মাতার ভজন
✅ অন্নপূর্ণার ভজন
✅ রচয়িতার প্রার্থনা
ষাটের দশকের শুরুতে সন্তোষী মায়ের প্রথম প্রচার হয়েছিল। মৌখিক কথা-কাহিনী, ব্রতের বিবরণী সম্বলিত পুথি, পোষ্টার ইত্যাদির মাধ্যমে তাঁর জনপ্রিয়তা বাড়তে থাকে। ১৯৭৫ সালে বলিউডের চলচ্চিত্র 'জয় সন্তোষী মা'-র মুক্তির পর পরই তাঁর জনপ্রিয়তা তুংগে ওঠে; অবশ্য যোধপুরে অনেক আগে থেকেই সন্তোষী দেবীর একটি মন্দির আছে। চলচ্চিত্রটিতে তাঁকে গণেশ দেবতার কন্যা তথা মূল প্রকৃতির এক অংশাবতার হিসেবে দেখানো হয়েছিল। দেবীর জন্ম শুক্রবারে পূর্ণিমা তিথিতে হয়, সেহেতু সন্তোষী মার পূজার জন্য শুক্রবার দিনটি শ্রেষ্ঠ। ইনি চর্তুভূজা তথা রক্তবস্ত্র পরিহিতা, নিজের চারটি হাতের দুটিতে ত্রিশূল ও তলোয়ার ধারণ করেন ও বাকী দুটি হাতে বরাভয় ও সংহার মুদ্রা ধারণ করেন। এনার ত্রিশূলপাত তিনটি গুণের (সত্ত্ব, রজ, তম) প্রতীক ও তলোয়ারটি জ্ঞানের প্রতীক। হিন্দুধর্মগ্রন্থএ সন্তোষী মায়ের কোনো আখ্যানের উল্লেখ নেই যদিও দেবী ভাগবতে পার্বতীর জন্ম শুক্রবারে পূর্ণিমা তিথিতে হয়েছিল বলে উল্লেখ আছে। এর সাথে পার্বতী দেবীর সেই স্বরূপকে চতুর্ভূজা হিসাবে গণ্য করা হয়েছে যা হিমালয়কে দেবীগীতের মাধ্যমে সন্তোষ প্রদান করেছিল। বৈষ্ণব আদর্শে ভগবতী যোগমায়াকেই বিভিন্ন দেবীর রূপে ভিন্ন ভিন্ন নামে উপাসনা করা হয় বলে বিশ্বাস করা হয়।
Datum aktualizace
5. 11. 2020
Knihy a referenční materiály