Siyam Dorshon - সিয়াম দর্শন

Imamia Chistia Nezamia Sangha

Informace o aplikaci

সিয়াম, জাকাত, হজ্ব, কোরবানী এবং সকল ধর্মানুষ্ঠানের মূল হইল সালাত।।। সালাত “ধর্ম ধর্ম অর্থ চযবহড়সবহড়হ সপ্ত ইন্দ্রিয় দ্বার যাহা কিছু মস্তিষ্কে প্রবেশ তাহার সব কিছুকে বলে।।।।।।।।।। বলে বলে বলে বলে বলে বলে ধর্ম ধর্ম ধর্ম ধর্ম ধর্ম ধর্মগুলির প্রতি হইয়া মস্তিষ্কে ধরিয়া রাখিলে সেগুলি মানুষকে সৃষ্টির ধরিয়া রাখে।। ইহাকেই বলা হয় সংস্কার বা শিরিক। সুতরাং মনের দিয়া আগমনকারী ধর্ম সকলের মোহ গ্রহণযোগ্য নয়, বরং।। ধর্মের মোহ পরিত্যাগ করিবার অনুশ০ইলনদধইন০ধধন০ধধন০ধধন০ধতনত্যাগ করিবার অনুশ০ইধান০ধধাত্যাগ
সিয়াম অর্থ ধর্ম পরিহার বা পরিত্যত঍যতদ পরিত্যাগ করার অনুশীলন (Praxe) বা পদ্ধতইিসহতইিাহতইিাহতইিাা জাকাত অর্থ আমিত্বের উৎসর্গ। Popírání sebe sama nebo ega. আমিত্বের উৎসর্গ হইতে পারে না যদি ধর্মসমূহকে মোহ দ্বারা রাখা হয়।। ধরিয়া পুনর্জন্মের উপাদান সৃষ্টি হয় এবং তাহা দ্বারা মানবীয় বা আমিত্ব দীর্ঘায়িত হয়। এইরূপ আমিত্বের নিরসন করিতে চাহিলে সালাত অপরিহার্য।। সুতরাং জাকাতের চাবিকাঠি সালাত। এই সালাত ও জাকাতের উল্লেখ অবিচ্ছেদ্যভাবে একযোগে হইয়াছে কোরানে বহুবার।
কোরান বলিতেছেন ঃ “হজজুল বাইতা” অর্রররধধগধধগগধধগগধরগগধবগনঃ হজ্ব অর্থ অণু অণু করিয়া খুঁটিযিিযিটটাািঁাাাাাাাাাাাাাু আপন মানব দেহ ও মনকে অণু অণু করিযতা খে বিশ্ব মানব দেহের প্রতীক জাহেরল নফস দর্শন তথা আত্মদর্শনকে সালাত ব।ে “নফস দর্শন” অর্থ অসারতা দর্শন, অনাতাশরতামধধ্ম সুতরাং এবং হজ্ব একই বিষয়ের দুইরূপ বা পর্যায় মাত্র। হজ্ব আত্মদর্শনের আত্মত্যাগের চরম পর্যায় এবং সালাত হইল উহার এবং মৌলিক পর্যায়। সালাত সংসার মধ্যে থাকিয়া গৃহের সহায়ক পরিবেশের মধ্যে ধর্মসমূহের স্বরূপ দর্শন করা হজ্ব বিশ্ব হইয়া মহা প্রকৃতির মধ্যে অবস্থায় আপন রূপ দর্শন করা করা করা করা করা করা রূপ রূপ রূপ রূপ রূপ রূপ রূপ রূপ রূপ রূপ রূপ রূপ রূপ রূপ রূপ রূপ রূপ রূপ রূপ রূপ রূপ রূপ রূপ রূপ রূপ রূপ রূপ রূপ রূপ রূপ রূপ রূপ রূপ রূপ রূপ রূপ রূপ রূপ রূপ রূপ রূপ রূপ রূপ রূপ রূপ
হজ্ব সমাপনের পরিপূর্ণ আত্মদর্শন লাভ করিয়া পরমের জ্ঞানে জ্ঞানী হইয়া সেবায় আত্মনিয়োগ করার নাম।।।।।। নাম নাম নাম নাম নাম নাম নাম নাম নাম নাম নাম নাম নাম নাম নাম নাম নাম নাম নাম নাম নাম নাম নাম নাম নাম নাম a এইরূপে দেখা যায় সালাত কোরবানীর চিাবঠিাবঠিাব কোরানে কোরবানী যে শব্দ ব্যবহার করা হইয়াছে তাহা হইল „জবেহ“। জবেহ অর্থ পবিত্র করা, শুদ্ধ করা। জিন এবং জাতির মস্তিষ্কের অপবিত্রতা এবং কলুষ কলুষ ধোলাই করিয়া শুদ্ধ পবিত্র করিয়া তোলার কোরবানী।।।।। সমাজ জন্য প্রতিটি সমাজের দুই একজনকে হইতেই হইবে। নতুবা প্রকৃত সমাজ কল্যাণ সুদূর পরতত