লক্ষ্মী (সংস্কৃত: लक्ष्मी) হলেন একজন হিন্দু দেবী। তিনি ধনসম্পদ, আধ্যাত্মিক সম্পদ, সৌভাগ্য ও সৌন্দর্যের দেবী। তিনি বিষ্ণুর পত্নী। তার অপর নাম মহালক্ষ্মী। জৈন স্মারকগুলিতেও লক্ষ্মীর ছবি দেখা যায়। লক্ষ্মীর বাহন পেঁচা।
লক্ষ্মী ছয়টি বিশেষ গুণের দেবী। তিনি বিষ্ণুর শক্তিরও উৎস। বিষ্ণু রাম ও কৃষ্ণ রূপে অবতার গ্রহণ করলে, লক্ষ্মী সীতা ও রাধা রূপে তাদের সঙ্গিনী হন
এই መተግበሪያ টি তে আপনারা লক্ষ্মী পূজোর যাবতীয় খুঁটিনাটি পাবেন।
মা লক্ষী দেবীর পূজার নিয়ামাবলি
মা লক্ষী দেবীর প্রচলিত কিছু আচার অনুষ্ঠানের ধরণ ও পন্থা
লক্ষী পুজোর যা কিছু করা নিষিদ্ধ
শ্রী শ্রী মা লক্ষীর পাঁচালি
শ্রী শ্রী লক্ষীদেবীর আবাহন
শ্রী শ্রী লক্ষীদেবীর বরণ
শ্রী শ্রী লক্ষীদেবীর বারোমাসি পাঁচালি
ব্রতকথা
স্তূতি
লক্ষীদেবীর ধ্যান মন্ত্র
শ্রী শ্রী লক্ষী স্তোত্রম
মন্ত্র
শ্রীশ্রীলক্ষ্মীদেবীর প্রণাম মন্ত্র
যিনি সর্ব ঐশ্বর্য ও সৌন্দর্যের রশ্মিচ্ছটায় আলোকিতা দেবী কিন্তু তাঁর বাহন ক্ষুদ্র, দেখতে মোটেই ভাল নয়, এমন একটি জীব কেন?
এর পিছনে পণ্ডিতদের মত হল, যিনি লক্ষ্মীর গুণ অর্থাৎ সত্য, প্রেম, পবিত্রতা, তপস্যা, ক্ষমা, সেবাভাব, তিতিক্ষা পেতে চান, তাঁকে পেচক-ধর্ম করতে করতে হবে অর্থাৎ জাগতিক বস্তু থেকে একটু দুরে নির্জনে এই যোগৈশ্বর্য সাধন সাধন-সম্পদ করতে হয় না হলে অচিরে নষ্ট হয়ে যায়। পেঁচা যদি দিনের বেলায় বের হয় ፣ অমনি অন্যান্য পাখিরা তাকে তাড়া করে অতি গোপনে পেঁচা বাস করে। এদের সহজে দেখা যায় না।
পূর্ণতা লাভ না করা পর্যন্ত জাগতিক ব্যক্তি দৈবসম্পদ নষ্ট করে অপর দিকে লক্ষ্মী অর্থাৎ জাগতিক ধন, ঐশ্বর্য, মান, যশ যে পায় তাকেও পেঁচার দিন-কানা থাকতে থাকতে হয় ‘দিন-কানা’ অর্থাৎ আধ্যাত্মিক ভাবে সে কোনও উন্নতি করতে পারে না এখানে পেঁচা অন্ধকারের প্রতীক স্বরূপ। এসব কারণে হয়তো বা শাস্ত্রকারেরা পেঁচাকে বাহন হিসেবে রেখে দিয়েছেন