Korbani - কোরবানী

Imamia Chistia Nezamia Sangha

Kuhusu programu hii

দজলা ও ফোরাত নদীর নিম্ন অঞ্চলে প্রাচীন চ্যালডিস্ জাতির মধ্যে উর নামক স্থানে ইব্রাহীমের জন্ম জন্ম জন্ম।।।।। এই অঞ্চল মানব সভ্যতার একটি প্রাচীন লীলাভূমি. এখানে চন্দ্র-সূর্য ইত্যাদি বৈচিত্র্যের পূজা প্রচলিত ছিল এবং ঐগুলি প্রতীক রূপ মূর্তি আকারে তাহাদের পূজা মন্দিরে দেব-দেবীরূপে স্থান করিয়াছিল করিয়াছিল করিয়াছিল করিয়াছিল করিয়াছিল করিয়াছিল করিয়াছিল করিয়াছিল উপসাগর অনুমান ১০০ মাইল হজরত ইব্র্রসহেহজরত ইব্র্রসহী।
বাল্যকাল হইতে তিনি মূর্তিপূজার বিরোধী এবং যুক্তি দ্বারা তাঁহার মত প্রতিষ্ঠার প্রয়াস পাইয়াছিলেন পাইয়াছিলেন পাইয়াছিলেন পাইয়াছিলেন ঃ৭৪-৮২) তখনও তিনি যুবক মাত্র যখন তিনি মূর্তি ভাঙিয়া ফেলিয়াছিলেন (২১ঃ৬). তঁহার জীবনে এর পরবর্তী স্তর হইল সমাজদ্রোহীরূে তিনি অত্য। তারপর হয়ত কয়েক বৎসর অতিবাহিত পর তাঁহাকে আগুনে ফেলিয়া দেওয়ার ঘটনা ঘটে ঘটে ঘটে ( কথিত আছে তখন নমরুদ ছিল দেশের রাজা। পরবর্তীকালের অ্যাসিরিয়া রাজ্যের রাজধানী হইয়াছিল প্রসিদ্ধ নইানা । এর নিকটেই যদি নমরুদের হইয়া থাকে তাহা হইলে ধরা যাইতে পারে নমরুদের শাসন মেসোপটেমিয়ায় বিস্তৃত ছিল অথবা অথবা ইব্রাহীম আলায়হেস্সালাম হইয়া অ্যাসিরিয়া গমন করিয়াছিলেন করিয়াছিলেন করিয়াছিলেন করিয়াছিলেন। করিয়াছিলেন হজরত ইব্রাহীমের (আঃ) তৌহিদবাদী কার্যকলাপ হইতে তাঁহাকে নিরস্ত করার তাহারা অনেক প্রকার অবলম্বন করিয়াছিল করিয়াছিল ( পিতার সঙ্গে যখন তিনি অধিকারের ভাব লইয়া উপদেশ বাক্য উচ্চারণ করিলেন তখন সম্ভবতঃ পূর্ণবয়স্ক মানুষ মানুষ (১৯ ৪১ ৪১-৪৮)। এরপর তিনি সত্যের খাতিরে চিরতরে ত্যাগ করিয়া সিরিয়া দেশে গমন করেন সেখান হইতে দক্ষিণ কেনান অঞ্চলে অঞ্চলে অর্থাৎ অর্থাৎ গমন করেন এবং সেই কেন্দ্র করিয়া ইসলামের প্রচার করিতে থাকেন থাকেন ( সিরিয়া অথবা কেনান দেশে অবস্থানকালে তিনি সৎপুত্র লাভের প্রার্থনে. এই প্রার্থনার ফলে যে সন্তান লাভ করিলেন তিনিই ইসমাইল. “সমিউন” অর্থ শ্রবণ করা। প্রার্থনা শ্রবণ mwaka mmoja uliopita ফলে যে ইসমাইলের জন্ম তাহা ইসমাইল নামমমেদার কান্মমেদা বমেদা বমের বাহার বাহা ইসমাইল নামমমহাধেদা বমেমরদা বমেদার যহরমমরদার । মূল শব্দ ‘সামিয়া’ শ্রবণ করা হইতে ইসমাইল হইয়াছে। হজরত ইব্রাহীমের বয়স তখন ৮৬ বৎসর। ইসমাইল (আঃ) বড় হইলে প তাঁহার কোরবানী সংক্রান্ত ঘটনা ঘট। zaidi ya mwaka mmoja uliopita অবস্থানকালের প্রধান ঘটনার মধ্যে ফেরেশতর মানব আকারে আনগ। মাংসের mwakaবাব তাহাদের জন্য পরিবেশন। তাহারা ফেরেশতা সুতরাং আহার করিলেন না. তাহারা জানাইয়া দিলেন যে সম্প্রদায়ের শাস্তির জন্য তাহারা প্রেরিত হইয়াছেন এবং আরও জানাইয়া যে পুত্র ইসহাক ও ও তৎপুত্র ইয়াকুব তাঁহার ঘরে জন্মগ্রহণ করিবেন করিবেন করিবেন করিবেন। করিবেন তিনি লুত আলায়হেসসালামের কাওমের ক্ষমা প্রার্থনা করেন কিন্তু আল্লাহর শাস্তি নির্ধারিত হইয়া যাওয়ার প্রার্থনা না-মঞ্জুর হইল।।।।।।। লুত সম্পদায় ধ্বংসপ্রাপ্ত হইল (১১ঃ৬৯-৭৬).
সম্ভবতঃ এই ঘটনার কিছুকাল পরে কাবা নির্মাণ কার্য এবং তাঁহার প্রার্থনা (২ ঃ১২৪-১২৯), (১৪ ঃ৩৫-৪১)। তাঁহার এই প্রার্থনা ও ফলস্বরূপ কাবাকে আল্লাহ বিশ্ব মোসলেমের ক্বেবলায় পরিণত করেন এবং তাঁহারই বংশধর হইতে বিশ্ব-বরেণ্য রসুলাল্লাহকে (আঃ) প্রেরণ করেন।।। বাইবেলে উল্লিখিত মিশর দেশে ভ্রমণের উল্লেখ কোরানুল করিমে নাই.