১৯৮৬ সালে হরিদ্বারে আমার সাথে প্রথম সাক্ষাৎ হয় মহামণ্ডলেশ্বর শ্রীশ্রী শিবানন্দ গিরি মহারাজের কৃপাধন্য সাধক ব্রহ্মচারীজীর। ১৯৯৮ সালে আবার ফিরে দেখা হয় হরিদ্বারের বিষ্ণুঘাটে এই মহাত্মার সাথে। কথা প্রসঙ্গে তাঁর মুখে শুনতে পাই সদগুরু্র কৃপায় তাঁর এক অপার্থিব অভিজ্ঞতার কাহিনী। শুনতে শুনতে সবিস্ময়ে উপলব্ধি করি - হিমালয়ের মহাযোগীদের পক্ষে আপন যৌগিক শক্তির সাহায্যে কোন সাধককে বিনা সম্মোহনেই জন্মান্তরের যাত্রায় নিয়ে যাওয়া কত সহজ, জানতে পারি – কিভাবে একটি ভুল থেকে সৃষ্টি হয় প্রারব্ধ এবং সেই প্রারব্ধ ভোগ করতে করতে কিভাবে নিত্যনতুন ঋণানুবন্ধ সৃষ্টি হয় জীবাত্মার চলার পথে, অনুভব করি – জন্ম-জন্মান্তর ধরে কিভাবে সদ্গুরু শিষ্যের প্রতি দৃষ্টি রেখে চলেন এবং শিষ্যকে ভুলের পথে অগ্রসর হওয়ার সময়ে বাঁচাতেও আসেন কিন্তু সেই গুরুবাক্য লঙ্ঘন করলে কি বিরাট প্রারব্ধের মধ্যে শিষ্যকে পড়তে হয়। এক কথায় – জীবন থেকে মহাজীবনের লক্ষ্যে চলার পথে ব্রহ্মচারীজীর বিগত সাত জন্মের অপার্থিব রোমাঞ্চকর অভিজ্ঞতার কাহিনী বিরাটভাবে রেখাপাত করে আমার মনের গভীরে।
ব্রহ্মচারীজীর সেই অতীন্দ্রিয় অভিজ্ঞতাই এই ‘জন্মান্তর’ গ্রন্থে তুলে ধরলাম আমি।
Tarashis Gangopadhyay is a great saint author of this century. He has authored about 30 books in Bengali till today and almost all of his writings have a special lyrical feel to them, which comes straight from his heart. He loves to share his own spiritual experiences and knowledge to facilitate spiritual enlightenment in others. Each and every creation of this spiritual author is powerfully written: potent insight, profound information, spirited practices-all wrapped up in sumptuous prose make his work a gift that will keep on giving. If you are willing to realize the Indian Spiritualism in Bengali language you must read his books. He is without a doubt one of the most gifted authors on the planet at this time.