বয়আতের শর্তসমূহ এবং একজন আহমদীর দায়িত্ব ও কর্তব্য: Conditions of Bai'at and Responsibilities of an Ahmadi

· Ahmadiyya Muslim Jama'at, Bangladesh.
5,0
1 ຄຳຕິຊົມ
ປຶ້ມອີບຸກ
250
ໜ້າ
ມີສິດ

ກ່ຽວກັບປຶ້ມ e-book ນີ້

 হযরত আকদাস মসীহ্ মওউদ (আ.) আল্লাহ্ তা’লার পক্ষ থেকে বয়আত নেয়ার জন্য আদিষ্ট হলে বয়আত গ্রহণকারীদের উদ্দেশ্যে ১০টি শর্ত নির্ধারণ করে ১২ জানুয়ারি ১৮৮৯ খ্রিষ্টাব্দে তিনি ‘তকমীলে তবলীগ’ নামে একটি বিজ্ঞাপন প্রকাশ করেন। বয়আতে আগ্রহী প্রত্যেককে উক্ত শর্তসমূহ পালনে অঙ্গীকারাবদ্ধ হয়েই হুযূর (আ.)-এর বয়আতের ব্যবস্থাপনায় অন্তর্ভুক্ত হতে হবে। বয়আতের সেইসব শর্ত বিশদভাবে জানা এবং তা কার্যকরভাবে পালন করায় আমাদের সকলের সদাসবর্দা প্রচেষ্টা করতে থাকা অতীব জরুরী। এখানে বিশেষভাবে উল্লেখ্য যে, হযরত রসূলুল্লাহ্ (সা.) তাঁর নিকট বয়আতের যে শর্ত রেখেছিলেন ইমাম মাহদী (আ.)-এর শর্তগুলোও একই শুধুমাত্র একটু বিস্তৃত করা হয়েছে।

আমীরুল মু’মিনীন, হযরত মির্যা মসরূর আহমদ খলীফাতুল মসীহ্ আল খামেস (আই.) আমাদের কল্যাণার্থে বয়আতের শর্তসমূহ পালনে পথনির্দেশনামূলক বিভিন্ন বক্তব্য, ভাষণ আর খুতবা প্রদান করে এগুলোর তত্ত্ব ও মাহাত্ম্য সম্পর্কে বিশেষভাবে আলোকপাত করেছেন। বয়আতের শর্ত অনুধাবন ও প্রতিপালন যাতে সহজসাধ্য হয় এজন্য তিনি পবিত্র কুরআন, হাদীস, হযরত মসীহ্ মওউদ (আ.)-এর উদ্ধৃতিসমূহ অতি সুন্দর, প্রাঞ্জল ও হৃদয়গ্রাহী ভাষায় আমাদের বুঝি

ການຈັດອັນດັບ ແລະ ຄຳຕິຊົມ

5,0
1 ຄຳຕິຊົມ

ກ່ຽວກັບຜູ້ຂຽນ

 হযরত মির্যা মসরূর আহমদ (আই.) নিখিলবিশ্ব আহমদীয়া মুসলিম জামা’তের বর্তমান খলীফা তথা বিশ্ববরেণ্য নেতা, সর্বময় প্রধান। তিনি এ যুগের প্রত্যাদিষ্ট সংস্কারক আহমদীয়া মুসলিম জামা’তের পবিত্র প্রতিষ্ঠাতা হযরত মির্যা গোলাম আহমদ কাদিয়ানী প্রতিশ্রুত মসীহ্ ও ইমাম মাহদী (আ.)-এর পঞ্চম খলীফা এবং প্রতিশ্রুত প্রপৌত্র। আহমদীয়া মুসলিম জামা’তের চতুর্থ খলীফা হযরত মির্যা তাহের আহমদ (রাহে.)-এর পরলোকগমনের পর যুক্তরাজ্যের লন্ডনে নির্বাচকণ্ডলী দ্বারা ২২ এপ্রিল ২০০৩ তারিখে হযরত মির্যা মসরূর আহমদ (আই.) নিখিলবিশ্ব আহমদীয়া মুসলিম জামা’তের প্রতিষ্ঠাতার পঞ্চম খলীফা হিসেবে খেলাফতের মসনদে সমাসীন হন।

তিনি রাবওয়ার তালীমুল ইসলাম হাইস্কুল থেকে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষা শেষে রাবওয়ারই তালীমুল ইসলাম কলেজ থেকে স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন। এরপর ফয়সালাবাদ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৭৬ খ্রিষ্টাব্দে কৃষি-অর্থনীতিতে স্নাতকোত্তর (M.Sc in Agri-Economics) সম্পন্ন করেন।

আহমদীয়া খেলাফতের আসন অলঙ্কৃত করার পূর্বে আফ্রিকার পশ্চাদপদ জনগোষ্ঠিকে শিক্ষাদান ও মানবসেবামূলক কার্যক্রমের প্রেরণায় তাঁর আত্মনিবেদন বিশেষ উল্লেখের দাবি রাখে। তিনি ১৯৭৭ থেকে কয়েক বছর পর্যন্ত আফ্রিকার দেশ ঘানাতে আহমদীয়া মুসলিম জামা’তের প্রতিষ্ঠিত শিক্ষা-প্রতিষ্ঠানের অধ্যক্ষের দায়িত্ব পালন করেন।

হযরত মির্যা মসরূর আহমদ (আই.) কৃষি অর্থনীতিতে বিশেষ ব্যুৎপত্তি রাখেন। তিনি ঘানায় ‘গম উৎপাদন’-এর গবেষণা কার্যক্রম চালান এবং সেই দেশে আন্তর্জাতিক বাণিজ্যমেলায় ‘গম’-কে ঘানার অর্থকরী ফসল হিসেবে প্রদর্শনীর আয়োজনের মাধ্যমে সুপরিচিত করান। ঘানার কৃষি মন্ত্রণালয় সানন্দে তাঁর (আই.) উপস্থাপিত স্কীম নিজ দেশের জন্য গ্রহণ করে নেয়।

১৯৯৭ সালের ডিসেম্বর মাসে হযরত মির্যা মসরূর আহমদ (আই.)-কে পাকিস্তান সদর আঞ্জুমান আহমদীয়ার প্রধান নির্বাহী পরিচালক তথা নাযেরেআলা পদে নিযুক্তি প্রদান করা হয়।

১৯৯৯ সালে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে তাঁর বিরুদ্ধে ‘ব্লাসফেমি’-র সম্পূর্ণ মিথ্যা ও বানোয়াট অভিযোগ আনা হয় যে, তিনি পবিত্র কুরআনের কতিপয় আয়াতের অবমাননা করেছেন। মিথ্যা এই অভিযোগে তাঁকে তাঁর নিজ শহর রাবওয়ায় ১১ দিন পর্যন্ত কারাবন্দি করে রাখা হয়। পরে তদন্তে উদ্ঘাটিত হয় তাঁর বিরুদ্ধে আনা এ অভিযোগ সর্বৈব মিথ্যা ও ভিত্তিহীন।

নিখিলবিশ্ব আহমদীয়া মুসলিম জামা’তের আধ্যাত্মিক নেতা হযরত মির্যা মসরূর আহমদ (আই.) বর্তমানে যুক্তরাজ্যের লন্ডনে অবস্থান করছেন। বিশ্বের বড় বড় সব রাষ্ট্রপ্রধানকে আর ধর্মীয় সম্প্রদায়ের নেতাদেরকে সত্য ও ন্যায়ের পথনির্দেশ দান করে মহানবী (সা.)-এর সুন্নত অনুযায়ী তিনি আনুষ্ঠানিকভাবে পত্র প্রেরণ করেন। সেই সব পত্রে তিনি কেবল সত্য ও ন্যায়ের কথাই তুলে ধরেন নি বরং এ যুগে ইসলামের শাশ্বত ও চিরন্তন শিক্ষা প্রতিষ্ঠিত করার উদ্দেশ্যে যে মহাপুরুষের আগমন ঘটেছে তাঁকে গ্রহণ করে আনুগত্যের জোয়াল কাঁধে নিয়ে নিশ্চিত শান্তি ও নিরাপত্তা বলয়ে বিশ্বের সকল দেশের সকল মানুষকে আশ্রয় নিতে আন্তরিক আহ্বানও জানিয়েছেন। সেই সাথে তিনি তাদেরকে সতর্কও করেছেন যে, আল্লাহ্ তা’লার প্রত্যাদিষ্ট মহাপুরুষের সাবধানবাণীকে অবজ্ঞাভরে প্রত্যাখ্যান করলে তাঁর অমোঘ বিধান অনুযায়ী মারাত্মক পরিণতি তথা তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের মহা ধ্বংসযজ্ঞে পতিত হয়ে বর্তমান সভ্যতা বিলুপ্তির হুমকিতে পড়তে পারে।

তাঁর প্রণীত আরো কয়েকটি উল্লেখযোগ্য গ্রন্থ-

১। বিশ্বশান্তি ও সিরিয়া পরিস্থিতি

২। বিশ্বসঙ্কট ও শান্তির পথ

৩। সহানুভূতিশীলতার আদর্শ হযরত মুহাম্মদ মুস্তফা (সা.)

৪। জাতিসমূহের মাঝে সাম্য ও ন্যায়ভিত্তিক সুসম্পর্কই বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠার পথ।

তাঁর এসব মূল্যবান রচনাবলী পাঠে মানবজাতি কল্যাণমণ্ডিত হোক, সর্বদা এই প্রত্যাশাই থাকবে।

ໃຫ້ຄະແນນ e-book ນີ້

ບອກພວກເຮົາວ່າທ່ານຄິດແນວໃດ.

ອ່ານ​ຂໍ້​ມູນ​ຂ່າວ​ສານ

ສະມາດໂຟນ ແລະ ແທັບເລັດ
ຕິດຕັ້ງ ແອັບ Google Play Books ສຳລັບ Android ແລະ iPad/iPhone. ມັນຊິ້ງຂໍ້ມູນໂດຍອັດຕະໂນມັດກັບບັນຊີຂອງທ່ານ ແລະ ອະນຸຍາດໃຫ້ທ່ານອ່ານທາງອອນລາຍ ຫຼື ແບບອອບລາຍໄດ້ ບໍ່ວ່າທ່ານຈະຢູ່ໃສ.
ແລັບທັອບ ແລະ ຄອມພິວເຕີ
ທ່ານສາມາດຟັງປຶ້ມສຽງທີ່ຊື້ໃນ Google Play ໂດຍໃຊ້ໂປຣແກຣມທ່ອງເວັບຂອງຄອມພິວເຕີຂອງທ່ານໄດ້.
eReaders ແລະອຸປະກອນອື່ນໆ
ເພື່ອອ່ານໃນອຸປະກອນ e-ink ເຊັ່ນ: Kobo eReader, ທ່ານຈຳເປັນຕ້ອງດາວໂຫຼດໄຟລ໌ ແລະ ໂອນຍ້າຍມັນໄປໃສ່ອຸປະກອນຂອງທ່ານກ່ອນ. ປະຕິບັດຕາມຄຳແນະນຳລະອຽດຂອງ ສູນຊ່ວຍເຫຼືອ ເພື່ອໂອນຍ້າຍໄຟລ໌ໄໃສ່ eReader ທີ່ຮອງຮັບ.

ເພີ່ມເຕີມຈາກ হযরত মির্যা মসরূর আহমদ (আই:) | Hadhrat Mirza Masroor Ahmad (aba)

ປຶ້ມອີບຸກທີ່ຄ້າຍຄືກັນ